শনিবার, ০৭ Jun ২০২৫, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
বরিশালে আইনজীবীর সঙ্গে ‘দুর্ব্যবহার’ করায় আদালত বর্জন

বরিশালে আইনজীবীর সঙ্গে ‘দুর্ব্যবহার’ করায় আদালত বর্জন

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এক জ্যেষ্ঠ আইনজীবীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন এই অভিযোগ এনে আদালত বর্জন করেছেন আইনজীবীরা। জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বলেন, সোমবার বেলা ১১টার দিকে ওই ঘটনা ঘটে। যে আইনজীবীর সঙ্গে বিচারক দুর্ব্যবহারের করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে তার নাম মুজিবুর রহমান দুলাল। তিনি বলেন, ‘আদালতের মধ্যে ৬ জন আইনজীবীর বেশি থাকা যাবে না এমন নির্দেশনা আছে। আজকে ওই কোর্টে আমার একটা মামলা ছিল। আমি কোর্ট গিয়ে দেখতে পারি, দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। এ সময় আমার জুনিয়র আইনজীবীদের অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি। পরে এক জুনিয়র আমাকে বসার জায়গা দেয়। ১০ মিনিট পর কোর্টের দরজা খোলে। কোর্টের মধ্যে ৮ থেকে ৯ জন আইনজীবী ছিলেন। ‘উত্তরপাশে একটা চেয়ার খালি থাকায় আমি সেখানে গিয়ে বসি। এ সময় বিচারক আমাকে বলেন, আমি এখানে কী করছি? তখন আমি আমার আসার কারণ বলি এবং সেই কাজ সাড়ে ১১টায় হবে বলে জানান বিচারক।
তখন ১১টা ১০ মিনিট বাজে। এ সময় বিচারক সরাসরি না বলে আমাকে মেনশন করেই কোর্ট থেকে বের হয়ে যেতে বলেন।’ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমাকে বের হওয়ার বিষয়টি আমি অনুমান করে নেই। এ সময় আমিও বের হয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেই। সাথে সাথেই বিচারক হঠাৎ করে দাঁড়িয়ে খাসকামরায় চলে যান। আমি বের হওয়ার সাথে সাথেই আমাদের সাধারণ সম্পাদক খোকনসহ সবাই কোর্ট থেকে বের হয়ে যান। ‘এরপর বিচারক তার পিয়ন দিয়ে আইনজীবী ছাড়াই মক্কেলদের ডেকে ডেকে আদালত কার্যক্রম চালিয়েছে। বিচারকের উগ্র আচরণ আমরা লক্ষ্য করেছি।’ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফয়েজুল হক ফয়েজ বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সংখ্যার বেশি আইনজীবী আদালত কক্ষে ছিল। অতিরিক্ত আইনজীবী থাকায় বিচারক এবং আইনজীবীরা বাইরে চলে গিয়েছিল। এটি বড় কোন ঘটনা নয়। ২০ মিনিট পর আদালত কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়।’ বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতি সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, ‘সকালে আদালতে শুনানি চলাকালে আমাদের এক আইনজীবীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন বিচারক। প্রতিবাদে আইনজীবীরা আদালত বর্জন করেন। সভা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com